Advertisement |
আজ শুক্রবার। গরীবের জন্য হজের দিন। সপ্তাহের সেরা দিনও বটে।
এই কয়দিন তো কত ডে ই গেলো। কত ভাবে উদযাপন করলেন, আনন্দ করলেন, বৈধ অবৈধ কত কাজ করলেন।
কিন্তু কি লাভ হল? দিন শেষে শুধু পকেটটাই খালি হল। আর কিছু না।
আচ্ছা যাক বাদ দেন ওইসব কথা।
এই শুক্রবার টাকি ঠিক মতো পালন করতে পারছি আমরা?
আমার পাশে একটা ছেলে নামাজ পড়তে ছিল, সে সেজদায় গেলো আর তার গলা থেকে একটা হেডফোন খুলে নিচে পড়ে গেলো। আমি অবাক হয়ে গেলাম। এটা কি? নামাজ পড়তে আসলো, এই কয়টা সময়ের জন্যও সে এই দড়িদাড়া গুলা খুলে আসতে পারল না?
আর এই দিনে তো আমরা দুনিয়ার সব চাইতে ভালো মানুষ হয়ে যাই।
নোয়াখালীর ভাষায় যাকে বলে, ভালার লাই আত দেন যায় না।
দুনিয়ার সব কাজে আমরা কে কার আগে যাবো কে কার থেকে সামনে থাকব সেই প্রতিযোগিতা করি, কিন্তু এই দিনে আমরা মসজিদে গেলে মহানুভবতার চরম নিদর্শন দেখাই।
একজন একজনকে বলি, ভাই আপনি সামনে যান, উনি আবার বলে, না ভাই আপনি যান। এই ভাবে চলতে থাকে ভালো মানুষ হওয়ার প্রক্রিয়া।
গ্রামে থাকতে দেখতাম সবসময় ফরজ দুই রাকআত পড়ার পরে মুনাজাতের আগে মসজিদে টাকা উঠাতো।
কিন্তু ঢাকায় এসে দেখলাম অন্য রূপ। এখানে সুন্নাত চার রাকআত পড়ার পরই টাকা উঠানো হয়। কারন ফরজ দুই রাকআতের পরে তো মানুষই থাকে না, টাকা উঠাবে কার কাছ থেকে।
আর আজকে যেই মসজিদে গেলাম, এতো বিশাল মসজিদ, মানুষও প্রচুর। কিন্তু যেটা সব চাইতে দুঃখজনক ব্যাপার ছিল সেটা হচ্ছে যে যার মতো গল্প গুজব করছে, কথা বার্তা বলছে, পাড়ার চায়ের দোকানের মতো।
যাক এইসব বলে আর লাভ কি। শুধু শুধুই সময় নষ্ট।
আল্লাহ্ আমাদেরকে হেদায়েত দিক। আমিন।
সবাই ভালো থাকবেন।
এই শুক্রবার টাকি ঠিক মতো পালন করতে পারছি আমরা?
আমার পাশে একটা ছেলে নামাজ পড়তে ছিল, সে সেজদায় গেলো আর তার গলা থেকে একটা হেডফোন খুলে নিচে পড়ে গেলো। আমি অবাক হয়ে গেলাম। এটা কি? নামাজ পড়তে আসলো, এই কয়টা সময়ের জন্যও সে এই দড়িদাড়া গুলা খুলে আসতে পারল না?
আর এই দিনে তো আমরা দুনিয়ার সব চাইতে ভালো মানুষ হয়ে যাই।
নোয়াখালীর ভাষায় যাকে বলে, ভালার লাই আত দেন যায় না।
দুনিয়ার সব কাজে আমরা কে কার আগে যাবো কে কার থেকে সামনে থাকব সেই প্রতিযোগিতা করি, কিন্তু এই দিনে আমরা মসজিদে গেলে মহানুভবতার চরম নিদর্শন দেখাই।
একজন একজনকে বলি, ভাই আপনি সামনে যান, উনি আবার বলে, না ভাই আপনি যান। এই ভাবে চলতে থাকে ভালো মানুষ হওয়ার প্রক্রিয়া।
গ্রামে থাকতে দেখতাম সবসময় ফরজ দুই রাকআত পড়ার পরে মুনাজাতের আগে মসজিদে টাকা উঠাতো।
কিন্তু ঢাকায় এসে দেখলাম অন্য রূপ। এখানে সুন্নাত চার রাকআত পড়ার পরই টাকা উঠানো হয়। কারন ফরজ দুই রাকআতের পরে তো মানুষই থাকে না, টাকা উঠাবে কার কাছ থেকে।
আর আজকে যেই মসজিদে গেলাম, এতো বিশাল মসজিদ, মানুষও প্রচুর। কিন্তু যেটা সব চাইতে দুঃখজনক ব্যাপার ছিল সেটা হচ্ছে যে যার মতো গল্প গুজব করছে, কথা বার্তা বলছে, পাড়ার চায়ের দোকানের মতো।
যাক এইসব বলে আর লাভ কি। শুধু শুধুই সময় নষ্ট।
আল্লাহ্ আমাদেরকে হেদায়েত দিক। আমিন।
সবাই ভালো থাকবেন।
-
রাকিব আহমেদ
0 comments: